লাইফ স্টাইল

দাম্পত্যে অশান্তি এড়াতে যা করবেন

506_Screenshot_20211119-140320_All Newspapers.jpg

 


পৃথিবীতে এমন কোনো সম্পর্ক নেই যার মধ্যে অশান্তি কিংবা ঝামেলা হয় না। অনেকেই আছেন সম্পর্কে কোনো রকম ঝুটঝামেলা পছন্দ করেন না, তারপরেও সংসারে একটু-আধটু তো হয়েই থাকে। কিন্তু কখনো কখনো অশান্তির মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। তখন আপন ঘর থেকে সুখ চলে যায় আর সেখানে ভর করে মানসিক অশান্তি।

দাম্পত্যে বিভিন্ন কারণে অশান্তি আসতে পারে। এগুলোর যে সমাধান নেই, এমনটাও না। সবচেয়ে ভালো সমাধান হলো রাগে অন্ধ না হয়ে, হইচই না করে ঠাণ্ডা মাথায় চুপ করে থাকা। কীভবে তর্ক-বিতর্কের উত্তেজনার মুহূর্তগুলোতে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক।  

তর্ক-বিতর্কের সময়টাতে ভুল বোঝাবুঝির মাত্রা বেশি থাকে এমন
পরিস্থিতি থেকে দূরে চলে যাওয়া
তর্ক-বিতর্কের সময়টাতে ভুল বোঝাবুঝির মাত্রা বেশি থাকে। এমন পরিস্থিততে যখন দুজনই একের পর এক কথা বলেই চলেন তখন পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে বেশি সময় লাগে না এবং পরিস্থিতি অবনতির সম্ভাবনা থাকে। তাই নিজেকে ওই মুহূর্তের জন্য সরিয়ে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বাইরে চলে যান, এড়িয়ে যান। দরকার পড়লে জিমে যেতে পারেন কিংবা হাঁটতে যেতে পারেন।

তর্ক-বিতর্ক চলাকালীন অপমান ও আঘাত দিয়ে এক অন্যকে ঘায়েল করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন, যা ঠিক নয়

কথার পিঠে কথা নয়
দাম্পত্যে ঝগড়া থেকে নিজেকে দূরে রাখতে, মনকে শান্ত করতে গান শুনতে পারেন। ঝগড়ার সময়টাতে কথার পিঠে কথায় বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে। তাই যে বিষয়টিতে ব্যস্ত হলে আপনার বিক্ষিপ্ত মন শান্ত হবে, সেটি করতে পারেন। ওই মুহূর্তে মন শান্ত করা খুব দরকার, সঙ্গে চিন্তা-ভাবনারও। স্ট্রেস রাখবেন না বরং নিজেকে এর থেকে বের করে নিয়ে আসুন।

এত এত কথা না বলে নিজের দোষ কতটুকু সেটি আগে ভাবুন
দোষ স্বীকার করতে শিখুন
তর্ক-বিতর্ক চলাকালীন বেশিরভাগ সময় একজন লক্ষ্য করেন অপরজন কী বলছেন। অপমান ও আঘাত দিয়ে এক অন্যকে ঘায়েল করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যান। এমন পরিস্থিতি থেকে নিজেকে বের করে আনতে নিজের দোষ কতটুকু সেটি আগে ভাবুন। এবং এত এত কথা না বলে কীভাবে নিজেকে আয়ত্বে রাখতে পারতেন সেই বিষয়টিও ভাবুন। সব সময় দোষ অন্যের হয় না, নিজেরও হয়- সেটি স্বীকার করুন। ভবিষ্যতে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন সেটিও ভাবুন

দাম্পত্যের ভুলগুলো থেকে ফুল হলে তার সুবাস খুব সুন্দর হয়দাম্পত্যে অশান্তি এড়াতে যা করবেন


পৃথিবীতে এমন কোনো সম্পর্ক নেই যার মধ্যে অশান্তি কিংবা ঝামেলা হয় না। অনেকেই আছেন সম্পর্কে কোনো রকম ঝুটঝামেলা পছন্দ করেন না, তারপরেও সংসারে একটু-আধটু তো হয়েই থাকে। কিন্তু কখনো কখনো অশান্তির মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। তখন আপন ঘর থেকে সুখ চলে যায় আর সেখানে ভর করে মানসিক অশান্তি।

দাম্পত্যে বিভিন্ন কারণে অশান্তি আসতে পারে। এগুলোর যে সমাধান নেই, এমনটাও না। সবচেয়ে ভালো সমাধান হলো রাগে অন্ধ না হয়ে, হইচই না করে ঠাণ্ডা মাথায় চুপ করে থাকা। কীভবে তর্ক-বিতর্কের উত্তেজনার মুহূর্তগুলোতে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক।  

তর্ক-বিতর্কের সময়টাতে ভুল বোঝাবুঝির মাত্রা বেশি থাকে, এমন পরিস্থিতি থেকে দূরে চলে যাওয়া
তর্ক-বিতর্কের সময়টাতে ভুল বোঝাবুঝির মাত্রা বেশি থাকে। এমন পরিস্থিততে যখন দুজনই একের পর এক কথা বলেই চলেন তখন পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে বেশি সময় লাগে না এবং পরিস্থিতি অবনতির সম্ভাবনা থাকে। তাই নিজেকে ওই মুহূর্তের জন্য সরিয়ে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বাইরে চলে যান, এড়িয়ে যান। দরকার পড়লে জিমে যেতে পারেন কিংবা হাঁটতে যেতে পারেন।

তর্ক-বিতর্ক চলাকালীন অপমান ও আঘাত দিয়ে এক অন্যকে ঘায়েল করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন, যা ঠিক নয়

কথার পিঠে কথা নয়
দাম্পত্যে ঝগড়া থেকে নিজেকে দূরে রাখতে, মনকে শান্ত করতে গান শুনতে পারেন। ঝগড়ার সময়টাতে কথার পিঠে কথায় বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে। তাই যে বিষয়টিতে ব্যস্ত হলে আপনার বিক্ষিপ্ত মন শান্ত হবে, সেটি করতে পারেন। ওই মুহূর্তে মন শান্ত করা খুব দরকার, সঙ্গে চিন্তা-ভাবনারও। স্ট্রেস রাখবেন না বরং নিজেকে এর থেকে বের করে নিয়ে আসুন।

এত এত কথা না বলে নিজের দোষ কতটুকু সেটি আগে ভাবুন
দোষ স্বীকার করতে শিখুন
তর্ক-বিতর্ক চলাকালীন বেশিরভাগ সময় একজন লক্ষ্য করেন অপরজন কী বলছেন। অপমান ও আঘাত দিয়ে এক অন্যকে ঘায়েল করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যান। এমন পরিস্থিতি থেকে নিজেকে বের করে আনতে নিজের দোষ কতটুকু সেটি আগে ভাবুন। এবং এত এত কথা না বলে কীভাবে নিজেকে আয়ত্বে রাখতে পারতেন সেই বিষয়টিও ভাবুন। সব সময় দোষ অন্যের হয় না, নিজেরও হয়- সেটি স্বীকার করুন। ভবিষ্যতে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন সেটিও ভাবুন।

দাম্পত্যের ভুলগুলো থেকে ফুল হলে তার সুবাস খুব সুন্দর হয়
দাম্পত্যের ভুল থেকে ফুল 
যদি দোষ আপনার হয় তবে অবশ্যই কথা বলে মিটিয়ে নিন। পারলে ক্ষমাও চান। যদি মনে হয় অন্যজন দোষী হবে শান্ত মাথায় তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। ভুল থেকেই মানুষ শেখে। দ্বিমুখী যোগাযোগ সম্পর্কের আসল মাপকাঠি। তাই দূরত্ব মিটিয়ে কথা বলুন। দাম্পত্যের ভুলগুলো থেকে ফুল হলে তার সুবাস খুব সুন্দর হয়।

ঝগড়ার সময়টাতে আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার কারণে সব কিছুতেই তালগোল পাকিয়ে যায়
আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন
ঝগড়ার সময়টাতে আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার কারণে সব কিছুতেই তালগোল পাকিয়ে যায়। তবে এর থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার। অন্তত কখন আপনাকে থামতে হবে, কখন নিজের মতামত প্রদর্শন করতে হবে এবং কখন গুরুত্ব দিতে হবে সেগুলো বিবেচনা করা উচিত। পাশাপাশি কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাস ত্যাগ করা, আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখা, আত্মসংযম পর্যবেক্ষণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

দাম্পত্যের ভুল থেকে ফুল 
যদি দোষ আপনার হয় তবে অবশ্যই কথা বলে মিটিয়ে নিন। পারলে ক্ষমাও চান। যদি মনে হয় অন্যজন দোষী হবে শান্ত মাথায় তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। ভুল থেকেই মানুষ শেখে। দ্বিমুখী যোগাযোগ সম্পর্কের আসল মাপকাঠি। তাই দূরত্ব মিটিয়ে কথা বলুন। দাম্পত্যের ভুলগুলো থেকে ফুল হলে তার সুবাস খুব সুন্দর হয়।

ঝগড়ার সময়টাতে আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার কারণে সব কিছুতেই তালগোল পাকিয়ে যায়
আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন
ঝগড়ার সময়টাতে আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার কারণে সব কিছুতেই তালগোল পাকিয়ে যায়। তবে এর থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার। অন্তত কখন আপনাকে থামতে হবে, কখন নিজের মতামত প্রদর্শন করতে হবে এবং কখন গুরুত্ব দিতে হবে সেগুলো বিবেচনা করা উচিত। পাশাপাশি কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাস ত্যাগ করা, আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখা, আত্মসংযম পর্যবেক্ষণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

সর্বাধিক পঠিত


ভিডিও