কত টাকা দিতে পারবে তা জানাতে দুই সপ্তাহ সময়
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের পাওনা (বিটিআরসি) ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকার মধ্যে কত টাকা দিতে পারবে তা জানাতে ফের দুই সপ্তাহের সময় পেয়েছে গ্রামীণফোন। একইসঙ্গে বিটিআরসির পাওনা আদায়ের ওপর হাইকোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে করা আবেদনের শুনানি আগামী ১৪ই নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করেছে আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এই আদেশ দেন। শুনানিতে গ্রামীণফোনের পক্ষে সময় চাওয়া হলে আদালত গ্রামীণফোনকে ১৪ই নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেন। আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এএম আমিন উদ্দিন ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম ও খন্দকার রেজা-ই রাকিব।
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিটিআরসির দাবি করা টাকার ভিত্তি আছে কিনা, সেটা আদালতের দেখা দরকার। একটা বহুজাতিক কোম্পানি এদেশে ব্যবসা করতে এসেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের পাওনা (বিটিআরসি) ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকার মধ্যে কত টাকা দিতে পারবে তা জানাতে ফের দুই সপ্তাহের সময় পেয়েছে গ্রামীণফোন। একইসঙ্গে বিটিআরসির পাওনা আদায়ের ওপর হাইকোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে করা আবেদনের শুনানি আগামী ১৪ই নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করেছে আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এই আদেশ দেন। শুনানিতে গ্রামীণফোনের পক্ষে সময় চাওয়া হলে আদালত গ্রামীণফোনকে ১৪ই নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেন। আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এএম আমিন উদ্দিন ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম ও খন্দকার রেজা-ই রাকিব।
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিটিআরসির দাবি করা টাকার ভিত্তি আছে কিনা, সেটা আদালতের দেখা দরকার। একটা বহুজাতিক কোম্পানি এদেশে ব্যবসা করতে এসেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের পাওনা (বিটিআরসি) ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকার মধ্যে কত টাকা দিতে পারবে তা জানাতে ফের দুই সপ্তাহের সময় পেয়েছে গ্রামীণফোন। একইসঙ্গে বিটিআরসির পাওনা আদায়ের ওপর হাইকোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে করা আবেদনের শুনানি আগামী ১৪ই নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করেছে আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এই আদেশ দেন। শুনানিতে গ্রামীণফোনের পক্ষে সময় চাওয়া হলে আদালত গ্রামীণফোনকে ১৪ই নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেন। আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এএম আমিন উদ্দিন ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম ও খন্দকার রেজা-ই রাকিব।
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিটিআরসির দাবি করা টাকার ভিত্তি আছে কিনা, সেটা আদালতের দেখা দরকার। একটা বহুজাতিক কোম্পানি এদেশে ব্যবসা করতে এসেছে।