ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ছয় লেনের জন্য ১৫ হাজার ১৩০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
শুক্রবার সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলা কমপ্লেক্সে ড. মোমেন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দক্ষিণ সুরমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খাদিমপাড়া ৩১ শয্যা হাসপাতালে ফ্রি কনসেনট্রেটর বিতরণকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, এডিবির কান্ট্রিডিরেক্টর শুক্রবার এ বরাদ্দের কথা জানিয়েছেন। এ সড়কটি ১৯৯২ সালে হওয়ার কথা ছিল। কিন্ত তৎকালীন সরকারের অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, আমাদের এত গাড়ি নেই তাই বড় সড়কের দরকার নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা এই সড়কটির গুরুত্ব অনুধাবন করে চার লেন থেকে ছয় লেন করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মহাসড়কের প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে পুরো সিলেট অঞ্চল এবং মহাসড়কের অন্যান্য স্থানগুলো পর্যটন এবং শিল্পাঞ্চলগুলো উপকৃত হবে, যা শেষ পর্যন্ত জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের পিও শফিউল আলম জুয়েলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিনিয়র সহ সভাপতি সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা: হিমাংশু লাল রায়, সিভিল সার্জন ডা: প্রেমানন্দ মণ্ডল, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির বোর্ড সদস্য আব্দুল জব্বার জলিল, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: আবু জাহিদ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির উদ্দিন আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট আফসর আহমদ, সিলেট জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, সাধারণ সম্পাদক মো: শামীম আহমদ, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক মুসফিক জায়গীরদার, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামীম আহমদ, জাতীয় মহিলা সংস্থা সিলেটের চেয়ারম্যান মিসেস হেলেন আহমদ, মোগলাবাজার ইউপি চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম সাইস্তা, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো: মাঈনুল আহসান, খাদিমপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তত্ত্বাবধায়ক ডা: মো: জালাল উদ্দিন।
এছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ সুরমা প্রেসক্লাব সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুসিক, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম ইমরানসহ উপজেলার অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সূত্র : ইউএনবি